জলপাইগুড়িঃ গত বছর মূর্তি নিরঞ্জনের সময় এই ঘটনা ঘটে। মাল নদীতে হারপা বানের আঘাতে 8 জনের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনা থেকে শিক্ষা নেওয়ার ফলে নিরাপত্তা বৃদ্ধি পেয়েছে। নদীর তীরে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। সিসিটিভি, ডাইভার, স্পিডবোট, নৌকা, লাইফ জ্যাকেট সহ পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা। বি. ডি. ও অফিসে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।
পূজার সময় পাহাড় ও সমভূমিতে হারপা বন্যার আশঙ্কা আছে কি না সে সম্পর্কে আগাম তথ্য রাখার জন্য জেলার প্রতিটি বি. ডি. ও অফিসে একটি করে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। এবার জলপাইগুড়ি শহরের নদী প্রশাসন ইতিমধ্যেই বাঁশের ব্যারিকেড দিয়ে ঘেরাও করেছে।
পর্যটকদের জলে প্রবেশ করতে নিষেধ করা হয়েছে। পূজা কমিটির মাত্র কয়েকজন সদস্য অল্প পরিমাণে জলে মূর্তিটি স্নান করতে পারবেন। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিটি নদীর পাদদেশে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। সিসিটিভি, ডাইভার, স্পিডবোট, নৌকা, লাইফ জ্যাকেটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মাল নদীর বিপর্যয়ের পর পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা না থাকার অভিযোগও ছিল। ফলে উদ্ধার কাজও ব্যাহত হয়েছে। কিন্তু এবার নদীর পাদদেশে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। সব মিলিয়ে, প্রশাসনিক আধিকারিকরা অতীতের ঘটনাগুলির পুনরাবৃত্তি যাতে না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য সক্রিয় রয়েছেন।